ঘি খাওয়ার নিয়ম। শরীরের জন্য ঘি এর উপকারিতা অপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
শরীর সুস্থ রাখতে প্রত্যেকটি মানুষের দরকার পুষ্টিকর খাবার। শরীরের জন্য খাঁটি ঘি এর উপকারিতা অপরিসীম। খাঁটি ঘি এর কিছু বিস্ময়কর উপকার আছে যা শরীরের জন্য উপকারী। এটি আবার সম্পূর্ণ চর্বি জাতীয় খাবার। ঘি নিয়ে অনেকেরই অনেক মন্তব্য, তবে গবেষণায় জানা গেছে শরীরের জন্য বা স্বাস্থ্যের জন্য ঘি এর উপকারিতা অপরিসীম এবং ঘি আমাদের শরীর সুস্থ রাখার জন্য একটি বিশেষ উপকারী উপাদান।
শরীরের দুর্বলতা কাটাতে, সর্দি কাশি দূর করতে, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে এবং শীতের দিনে শরীর গরম রাখার জন্য ঘি এর ব্যবহার রয়েছে। তাছাড়া ঘি দিয়ে পেঁয়াজ ভেজে খেলে গলার বিভিন্ন সমস্যা বা গলা ব্যথা দূর হয়।
ঘি এর উপকারিতা |
একজন ভারতীয় গবেষকের মতে শীতকালই হলো ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। ওই সময় এটি সহজে শরীরকে গরম রাখে এবং হজম সহজে হয়। ঘি তে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন ডি ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে। পেশী সুগঠিত রাখার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখার জন্য ঘি এর উপকারিতা অপরিসীম। তাছাড়া শীতকালে ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে ঘি আমাদের রক্ষা করে।
ঘি কি ?
ইংরেজিতে ঘি কে ক্লারিফাইড বাটার বলা হয়। এতে রয়েছে 99 দশমিক 9 শতাংশ চর্বির পরিমাণ। বাকি জলীয় উপাদান, দুধের পুরা অংশ এবং চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন রয়েছে এক শতাংশ। বাহিরের তাপমাত্রাতেও ঘি কে সংরক্ষণ করা যায় কারণ এতে রয়েছে মূলত সম্পৃক্ত চর্বি। চর্বি থাকার কারণে ঘি বাহিরের তাপমাত্রায় নষ্ট হয় না।
ঘি কিভাবে তৈরি হয়?
ঘি কিভাবে তৈরি হয় |
সাধারণত গরু ছাগলের দুধ থেকে ঘি তৈরি করা হয়। এক্ষেত্রে বেশি ঘি তৈরি করা হয় গরুর দুধ থেকে। প্রথমে দুধ কে বাটার বা মাখন বানাতে হবে। তারপর সে বাটার ভালোভাবে মথিত করে নেওয়ার পর বেশি করে জ্বাল দিতে হবে। জ্বাল দেওয়ার কারণে তৈলাক্ত কিছুটা আঠালো এক ধরনের মিশ্রন সৃষ্টি হবে যে মিশ্রণের নাম ঘি। সাধারণত এভাবেই ঘি তৈরি করা হয়। তবে অনেকেই দুধ জ্বাল দেওয়ার ফলে উপরের দিকে পাতলা একটি শহরে। সেই শহর জমিয়ে জমিয়ে একটি পাত্রে রাখেন। তারপর সেই শহরগুলোকে একত্র করে জ্বাল দেন। জ্বাল দেওয়ার ফলে ঐ শ্বর থেকেও উৎপন্ন হয়।
ঘি এর উপকারিতাঃ
ঘি এর উপকারিতা এর কোন শেষ নেই। তার মধ্যে কিছু উপকারিতা আমি এই ব্লগের মাধ্যমে তুলে ধরছি। আপনারা সম্পূর্ণভাবে ব্লক টিপ পরলে ঘি এর উপকারিতা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মানবজীবনে মধুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম
চোখ ভালো রাখতে ঘি এর উপকারিতাঃ
ঘি এর মধ্যে ভিটামিন এ থাকার কারণে আমরা নিয়মিত খেতে পারি। এটি বিশেষ করে অপটিক নার্ভ এর উন্নয়ন ঘটায়। যার কারণে আমাদের দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে। শুধু তাই না ঘিয়ে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। যার ফলে যেকোনো রোগ সহজে আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারবে না। এমনকি এটাও বুঝতে পারছেন আপনারা যে ঘি আপনি নিয়মিত খেলে আপনার দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকবে এবং দৃষ্টিশক্তি কম থাকলে তা ভালো করার চেষ্টা করবে।
ভিটামিনের উৎস হিসেবে ঘি এর উপকারিতাঃ
আমরা আগেও জেনে এসেছি যে অনেকগুলো ভিটামিন পাওয়া যায়। যার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন ই ও ভিটামিন ডি। প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হওয়া একই এর মধ্যে ব উবরয়েছে বিউটারিক অ্যাসিড লিইনোলিক এসিড।এর সাথে কিছু পরিমাণ ভিটামিন বি ও আছে। যার ফলে আপনি যদি চর্বিজাতীয় খাবার এর সাথে এটা খান তাহলে আপনার শরীরে এটি ভালোভাবে শোষিত হবে।
হার ভালো রাখতে ঘি এর উপকারিতাঃ
ঘি খাওয়ার নিয়ম |
ঘি এর মধ্যে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন কে পাওয়া যায়। আরো ভিটামিন ক্যালসিয়াম এর সঙ্গে মিলে হার সংস্থা গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন আমাদের দেহের শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর ইনসুলিন এর ভূমিকা পালন করে। আমাদের হৃদপিণ্ড ও হাড়ের জন্য বিশেষভাবে উপকারী কিছু ভিটামিন রয়েছে এই ঘি এরমধ্যে। আর্থাইটিস ও গিটে ব্যথার জন্য ঘি এর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডও এর মধ্যে রয়েছে।
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে উপকারিতাঃ
নার্ভের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ঘি এর কোন তুলনা হয় না। শরীরকে চাঙ্গা করে এবং ব্রেন পাওয়ার কে উন্নতির দিকে নিয়ে যায়। ঘি এর ওমেগা ৬এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড গুলো শরীর ও মনকে উন্নত করতে সাহায্য করে। গবেষণায় পাওয়া গেছে এই দুই ধরনের এসিড ডিমেনশিয়া রোগের প্রতিরোধ হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আমরা বুঝতে পারলাম যে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ঘি এর উপকারিতা অপরিসীম।
ক্যান্সার দূর করতে ঘি এর উপকারিতাঃ
ক্যান্সার দূর করতে ঘি এর উপকারিতা |
ঘি এর মধ্যে আরেকটি উপাদান রয়েছে যা হলো এন্টি অক্সিডেন্ট। এই উপাদানটি শরীরে অবস্থিত ফ্রী রেডিক্যাল গুলোকে ধ্বংস করে ক্ষতি করার সম্ভাবনা কমিয়ে ফেলে। যার কারণে মানুষের শরীরের কোষ বিন্যাস পরিবর্তন হয় এবং ক্যান্সার হতে আমাদের বিশেষ ভাবে রক্ষা করে। সাধারণভাবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ঘি দিয়ে রান্না করে থাকেন। এই কাজটা অত্যন্ত মূল্যবান একটি কাজ। কারণ এরমধ্যে অনেকেরই ভালো লাগে। এমনকি আমার নিজেরও ভালো লাগে। ভালো লাগবে না কেন কারন ঘি এর মধ্যে যে ফ্লেভারটা আসে সবার জন্যই মনমুগ্ধকর। এসকল হলো যদি বেশি তাপমাত্রায় ঘি রান্না করা হয় এটি কোন ধরনের ক্ষতি করে না।
বড় রোগের ঝুঁকি কমাতে উপকারিতাঃ
আপনি যদি আপনার হাতে তালি গায়ে প্রতিদিন ঘি রাখেন এবং আপনি নিয়মিত খান তাহলে আপনার মারাত্মক ধরনের রোগের ঝুঁকি কমে যাবে। কারণ লিনলিয়েক নামক এক ধরনের এসিড ঘি এর মধ্যে রয়েছে। এছাড়াও একপ্রকারের ফ্যাটি এসিড প্রতিরোধ করে ডায়াবেটিস, ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের মতো বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক রোগের ঝুকি কমায়। তাই মারাত্মক রোগেরথেকে রক্ষা পেতে ঘি এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।
হজমশক্তি বাড়ায় ঘিঃ
ঘি এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বাটাইরিক এসিড পাওয়া যায়। আমাদের খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে দেশের ভাবে সাহায্য করে। ঘি এর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি উপকারে আসবে যারা দীর্ঘদিন ধরে একটি বিশেষ রোগ কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ যাদের হয় তারা মূলত হজমের কারণেই এ রোগের শিকার হয়। তাই আপনারা হজমের জন্য ঘি এর ব্যবহার করতে পারেন।
কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য ঘি এর উপকারিতাঃ
কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করার ঘি জন্য এর ব্যবহারে বিশেষ ফল পাওয়া যায়। কারণ ঘি এর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেটিং এটি এক ধরনের পিচ্ছিল উপাদান। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের মত কষ্টদায়ক রোগে ভুগতেছেন তাদের জন্য একটি বিশেষ মিশ্রণ ফর্মুলা আমি এখন দিচ্ছি। এদের মধ্যে এক চামচ ঘি একটি পাত্রে নিয়ে হালকা আছে চুলায় জ্বাল দিয়ে ঘুমানোর আগে পান করুন। ফলাফল আপনি অতি তাড়াতাড়ি অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই পেয়ে যাবেন। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করার জন্য ঘি এর উপকারিতা আপনি কাজ হওয়ার সাথে সাথেই বুঝতে পারবেন।
রাগ নিয়ন্ত্রণের জন্য এর উপকারিতাঃ
ঘি খাওয়ার নিয়ম |
আমাদের মধ্যে অনেকে আসে খুব বেশি রাগী অল্পতেই মারাত্মকভাবে বেশি মাত্রায় রেগে যায়। আপনার যদি এরকম রাগের মাত্রা অনেক বেশি থাকে তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন আপনি রাগ এর জন্য অনেক বড় সমস্যায় ভুগতেছেন। তাহলে আপনি কিছু পরিমাণ ঘি নিয়ে আপনার নাকের সামনে লাগিয়ে দিনএবং স্বাভাবিকভাবে কিছুক্ষণ নিঃশ্বাস নিন। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখতে পারবেন ঘি এর যে ফ্লেভার আছে ওইটা আপনার মন মস্তিষ্ক সবকিছুকে তার বয়স করে নেবে এবং আপনাকে ঠান্ডা মেজাজে করে দেবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন নিজের ঠান্ডা তো সব ঠান্ডা। আপনি যত ধরনের জগতে ইন থাকুন না কেন এই ফর্মুলাটি আপনার অতি রাগ কমাতে সাহায্য করবে।
মাথা ব্যথা দূর করতে গিয়ে এর উপকারিতাঃ
গবেষণায় জানা গেছে যে সকল প্রকার নেতিবাচক আবেগ এর রাসায়নিক নাম হয় সেটির মধ্যে রয়েছে চর্বি। ঘি একটি কখনো আবেগ পোষণ করে না। বরং এটি তাদের খুঁজে নষ্ট করার জন্য ব্যবহার হয়। শরীরের মধ্যে চর্বি জমার কারণে মাথাব্যথা, গলাব্যথা, বুক ব্যাথা ইত্যাদি হয়ে থাকে। তাই ঘি অনেক সময় আপনার এইসব রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
এলার্জি কমাতে ঘি এর উপকারিতাঃ
এলার্জি কমাতে ঘি এর উপকারিতা |
আমাদের সবারই কমবেশি এলার্জি হয়েছে। এলার্জি কারো জন্য কম আবার কারো জন্য মারাত্মক ঝুঁকি হয়ে পড়ে। অনেকের আবার এলার্জির কারণে শরীরের নানান পরিবর্তন দেখা দেয়। যাদের দুধ জাতীয় খাবার খেলে পেটের সমস্যা হয় তারা ঘি খেতে পারেন। 100 ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘি তৈরি করা হয়। যার ফলে দুধ এর মধ্যে থাকা আমি উপাদানটুকু পায়ের তলায় পড়ে থাকে এবং চর্বি সব ঘি এর মধ্যে উঠে যায়। এই অবশিষ্ঠ আমিষ আমাদের পেটের সমস্যার জন্য দায়ী। ল্যাকটোজ এবং ক্যাসেইন হজম করতে প্রবলেম হয় আমাদের মধ্যে অনেকেরই যার জন্য এলার্জি সমস্যাটি দেখা দেয়। বিয়ের মধ্যে চর্বিটুকু থাকে তারপর গুনগুলো পাওয়া যায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে হবে এবং নিয়মিত খেতে হবে।
ঘি এর অপকারিতাঃ
আমাদের মধ্যে অনেকেরই আছে যাদের অতিরিক্ত ওজন, ডায়বেটিস, হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি রয়েছে তাদের ঘি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এতক্ষণে অনেকেই হয়তো চিন্তা করে নিয়েছেন যে বাসায় ঘি তৈরি করবেন এবং প্রতিদিন খাবেন। কিন্তু যাদের এধরনের সমস্যা আছে তারা যদি ঘি এর মতো চর্বিজাতীয় খাবার খান তাহলে আপনাদের সমস্যাটা আরও বেড়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে যে আপনারা ঘি এর উপকারিতা পেতে গিয়ে অপকার পাবেন। এই জন্য আপনারা সবাই আগে থেকেই সাবধান হয়ে থাকবেন এই ব্যাপারে।
কতটুকু ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বা ঘি খাওয়ার নিয়ম :
আমরা সবাই জানি যে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না যদি সেটা অনেক বেশি উপকারী ও হয়। কারো যে কোনো জিনিস অতিরিক্ত খাওয়া শরীরের জন্য একবারেই উপকারী নয়। তেমনি বেশি পরিমাণে খেলে আপনার উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি দেখা দেবে। ঘি মানুষের অনেক উপকারে আসলে ও যদি কেউ বেশী পরিমানে ঘি খায় তাহলে তার শরীর খারাপ ও কোলেস্টরেলের মাত্রা বেড়ে যাবে। ঘি বেশি পরিমাণে খেলে অনেকের হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে।
ঘি খাওয়ার নিয়ম |
এখন বলা যাক দৈনিক কতটুকু ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গবেষকদের মতে দৈনিক দুই চামচের বেশি ঘি খাওয়া কোনোভাবেই ঠিক নয়। আপনারা যদি আমাদের শরীর ঘি সে সুস্থ রাখতে চান তবে বেশি হওয়ার চেষ্টা ভুলেও করবেন না। প্রতিদিন 10 থেকে 15 গ্রাম এর মত ঘি খাওয়া যেতে পারে যা কিনা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ঘি এর মধ্যে উপকারী উপাদান হিসেবে যে সব ভিটামিন কে, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন ডি আমাদের হৃদপিণ্ড ও আর এর জন্য বিশেষভাবে উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে ঘি খেলে হৃদপিণ্ড এবং হাড়ের জন্য বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। আমাদের সবাইকে সাবধান থাকতে হবে ঘি এর উপকারিতা পেতে হলে বেশি পরিমাণে ঘি না খাওয়ার।
আরো পড়ুনঃ
- মানবজীবনে মধুর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম
- গরমে শরীরের জন্য বেলের উপকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা কি
ঘি এর উপকারিতা নিয়ে শেষ কথাঃ
আমি এতক্ষনে আপনাদের যা বলেছি তা হল ঘি এর উপকারিতা, ঘি এর অপকারিতা এবং ঘি খাওয়ার নিয়ম। আমাদের বাঙ্গালীদের একটি অতি পরিচিত নাম ঘি যে খাবারটা আমরা সবাই খেতে পছন্দ করি। এবং বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতিতে ঔষধ হিসেবে আমরা ঘি এর ব্যবহার করে থাকি। তবে সে ক্ষেত্রে বেশি পরিমাণে ব্যবহারের ফলে আমাদের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হয়ে যাবে। তাই শেষবারের মত আপনাদের বলে যাচ্ছি যে এ ব্যাপারে আপনারা সাবধান থাকবেন।
আপনাদের যদি আমার এই লোকটা ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা আমার পরবর্তী ব্লগ এবং পূর্ববর্তী ব্লগগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে আসতে পারেন। ওইসব ব্লগেও অনেক কার্যকরী টিপস এবং কথাবার্তা বলা আছে। ধন্যবাদ সবাইকে আমার ব্লগটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।
0 মন্তব্যসমূহ